Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

লবণাক্ত অঞ্চলে পাট চাষাবাদ প্রযুক্তি

লবণাক্ত অঞ্চলে পাট চাষাবাদ প্রযুক্তি
ড. মোঃ আবদুল আউয়াল১ ড. এ. টি. এম. মোরশেদ আলম২
পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী আঁশ ফসল। বাংলাদেশের বর্তমান কৃষিবান্ধব সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৯ জানুয়ারি ২০২৩ পাটকে   কৃষি পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছেন। এ ছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ১ জানুয়ারি ২০২৩ ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা/২০২৩-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ২০২৩ সালকে পাটের বর্ষপণ্য হিসেবেও ঘোষণা দিয়েছেন। এই পাট ও পাটজাতীয় আঁশ ফসল চাষাবাদের জন্য বাংলাদেশের প্রকৃতি ও জলবায়ু বেশ উপযোগী। উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ পৃৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম পাট উৎপাদনকারী দেশ। বাংলাদেশে ২০২১-২২ অর্থবছরে ৭.৪৫ লাখ হেক্টর জমিতে ১৫.০২ লাখ টন পাট আঁশ উৎপাদিত হয় সেখানে ভারতে উৎপাদিত হয় ৬.৪০ লাখ হেক্টর জমিতে ১৭.৩৫ লাখ টন পাট। তবে, পাট রপ্তানির দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান সবার শীর্ষে। ২০২০-২১ অর্থবছরে কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশের আয় হয়েছে ১০৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকা (পাট অধিদপ্তর)। তাই পাট উৎপাদনে বিশে^ বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয় হলেও পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশ এখনও প্রথম স্থান দখল করে আছে। পাট ও পাটজাতীয় আঁশ ফসল নিয়ে গবেষণা পরিচালনাকারী দেশের প্রাচীনতম গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত পাট ও পাটজাতীয় আঁশ ফসলের প্রায় ৫৪টি উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন করেছে। বর্তমান কৃষিবান্ধব সরকারের বিগত ১৩ বছরের শাসনামলে পাট ও পাটজাতীয় আঁশ ফসলের প্রায় ১৪টি উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবিত হয়েছে। এসব নব উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল জাতের মধ্যে লবণাক্ততাসহিষ্ণু ‘বিজেআরআই দেশী পাট-৮’ এবং  ‘বিজেআরআই দেশী পাট-১০’ দেশের উপকূলীয় লবণাক্ত এলাকায় চাষাবাদের জন্য উপযোগী।
লবণাক্ত অঞ্চলে পাট চাষাবাদ
বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের আয়তন এ দেশের মোট আয়তনের প্রায় ২০% এবং এ অঞ্চলে দেশের প্রায় ৩০% আবাদযোগ্য জমি রয়েছে যার পরিমাণ প্রায় ২৬.৫০ লাখ হেক্টর। কিন্তু উপকূলীয় অঞ্চলের এসব জমিতে প্রধানত রোপা আমন ধানের চাষ করা হয়। বৃষ্টির কারণে রোপা আমন মৌসুমে সাধারণত লবণাক্ততা দেখা যায় না। তবে শুষ্ক বোরো মৌসুমে লবণাক্ততা দেখা যায়। উপকূলীয় অঞ্চলে মোট লবণাক্ত জমির পরিমাণ প্রায় ১০.৬০ লাখ হেক্টর। শুষ্ক মৌসুমে উপকূলীয় অঞ্চলের বেশ কিছু পরিমাণ জমি স্বাদু পানির অভাবে পতিত পড়ে থাকে। এ সময় নদ-নদী ও খাল-বিলের পানিও লবণাক্ত হয়ে পড়ে। ১৫ ফেব্রুয়ারির পর থেকে লবণাক্ততার মাত্রা বেড়ে যায়। আবার পাটের সব জাত লবণাক্ততা সহ্য করতে পারে না। গবেষণায় দেখা গেছে যে, লবণাক্ততাজনিত কারণে পাট বীজের অংকুরোদগম মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এসব কারণে উপকূলীয় অঞ্চলে পাট চাষ করা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। এ পরিস্থিতিতে লবণাক্ততা সমস্যা ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবকে বিবেচনায় রেখে উপকূলীয় অঞ্চলে পাট চাষ সম্প্রসারণের জন্য বিশেষ কিছু কৌশল অনুসরণ করলে লবণাক্ত অঞ্চলে একদিকে যেমন পাট চাষ সম্প্রসারিত হবে তেমনি ওই অঞ্চলের শস্যনিবিড়তাও বৃদ্ধি পাবে।
লবণাক্ত অঞ্চলে পাট চাষ সম্প্রসারণের জন্য অনুসরণযোগ্য বিশেষ কৌশলগুলো হলো : চাষাবাদের জন্য লবণাক্তসহিষ্ণু জাত নির্বাচন করা; বীজ বপণের সময় পরিবর্তন করা; শুষ্ক মৌসুমে প্রয়োজনে স্বাদু বা স্বল্প লবণাক্ত পানি দ্বারা সেচ দেয়ার ব্যবস্থা করা।
উপকূলীয় অঞ্চলের লবণাক্ত জমিতে এ তিনটি কৌশল প্রয়োগ করে পাটের চাষ ও এর উৎপাদন বৃদ্ধি করার জন্য কৃষকদের পরামর্শ দেয়া যেতে পারে।
চাষাবাদের জন্য লবণাক্তসহিষ্ণু জাত নির্বাচন করা : বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই) দুটি লবণাক্তসহিষ্ণু জাত উদ্ভাবন করেছে যেগুলো পাট মৌসুমে উপকূলীয় অঞ্চলের লবণাক্ত জমিতে চাষ করা যায়। উপকূলীয় অঞ্চলে চাষাবাদের জন্য উদ্ভাবিত লবণাক্ততাসহিষ্ণু জাত দুটি হলো- ক) ‘বিজেআরআই দেশী পাট-৮’। এ জাতটি ২০১৩ সালে জাতীয় বীজ বোর্ড             কর্তৃক অবমুক্ত করা হয়। এ জাতটি স্বল্প মাত্রার লবণাক্ততাসহিষ্ণু। এ জাতের লবণাক্ততা সহনশীল মাত্রা ৮ ডিএস/মি পর্যন্ত। খ) ‘বিজেআরআই দেশী পাট-১০’। এ জাতটি ২০২১ সালে জাতীয় বীজ বোর্ড কর্তৃক অবমুক্ত করা হয়। এ জাতটিও মধ্যম মাত্রার লবণাক্ততাসহিষ্ণু। এ জাতের লবণাক্ততা সহনশীল মাত্রা ১২ ডিএস/মি পর্যন্ত।
বীজ বপনের সময় পরিবর্তন করা : সাধারণত দেশের দক্ষিণাঞ্চলে পাট বীজ বপনের সময় ১৫  মার্চ থেকে  ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। পাটের বীজ বপনের সময় পরিবর্তন করে লবণাক্ততার প্রভাব কিছুটা কমানো যায়। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, বরগুনা, ঝালকাঠি জেলার ৬টি উপজেলায় পাটের আঁশ ও বীজ ফসল উৎপাদনের উপর একটি গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বিভিন্ন এলাকায় পাটের বীজ বপনের সময় পরিবর্তন করে জমিতে লবণাক্ততার মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার পূর্বেই শুষ্ক মৌসুমে স্বাদু পানি দ্বারা সেচ দিয়ে জমি তৈরি করে যদি বীজ বপন করা যায় তবে বীজের অংকুরোদগম স্বাভাবিক লবণাক্ততা অবস্থার তুলনায় প্রায় ২০% বৃদ্ধি পায় এবং তুলনামূলকভাবে পাটের ভালো ফলন পাওয়া যায়। কারণ দেরিতে বীজ বপন করলে পাট ফসল অধিক মাত্রার লবণাক্ততার ঝুঁকিতে পড়ে ও বীজের অংকুরোদগম মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে পাটের ফলন প্রায় ৫০% কমে যায়।
শুষ্ক মৌসুমে প্রয়োজনে স্বাদু বা স্বল্প লবণাক্ত পানি দ্বারা সেচ দেয়ার ব্যবস্থা করা : দেশের দক্ষিণাঞ্চলের লবণাক্ত জমিতে পাট ফসল চাষের একটি প্রধান সমস্যা পাট বপন মৌসুমে জমির লবণাক্ততা বৃদ্ধি পাওয়া। এ সময় স্থানীয় নদ-নদী ও খালের পানি লবণাক্ত হয়ে পড়ে। শুধু তাই নয়; অধিক তাপমাত্রা, কড়া রোদ্রোজ্জ¦ল আবহাওয়া ও অনাবৃষ্টিজনিত শুষ্ক অবস্থা বিরাজ করার ফলে মাটিতে থাকা পানি অধিক হারে বাষ্প হয়ে উড়ে যাওয়ায় লবণাক্ততা বেড়ে যায়। এ সময় প্রায়ই মাটির উপরে লবণের দানা বা সাদা স্তর দেখা যায়। অধিকন্তু জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে জমিতে সাগরের লবণাক্ত পানির অনুপ্রবেশের ফলে লবণাক্ত জমির পরিমাণ ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এ অবস্থায় শুষ্ক মৌসুমে প্রয়োজনে স্বাদু বা স্বল্প লবণাক্ত পানি দ্বারা সেচ দেয়ার ব্যবস্থা করলে লবণাক্ততা কমে যায়। এমতাবস্থায় স্থানীয়ভাবে খাল খনন/বিদ্যমান খাল সংস্কার করে এসব খালে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে সেচের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এ ধরনের ব্যবস্থার মাধ্যমে লবণাক্ততা সহনশীল জাতের চাষ করলে বীজের অংকুরোদগম ভালো হবে এবং পাটের ফলন বৃদ্ধি পাবে। লবণাক্ততা সহনশীল জাতের পাট চাষ প্রযুক্তি উল্লেখ করা হলো।
লবণাক্ততা সহনশীল জাতের পাট ফসলের চাষাবাদ প্রযুক্তি
বীজ বপনের সময় ও হার : বিজেআরআই দেশী পাট-৮-এর বপনের সময় ৩০ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল; সারিতে বপন করলে ৬.০-৭.০ কেজি/হেক্টর, ছিটিয়ে বপন করলে ৭.০-৮.০ কেজি/হেক্টর বীজের প্রয়োজন। বিজেআরআই দেশী পাট-১০ এর বপনের সময় ১৫ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল; সারিতে বপন করলে ৬.৫-৭.৫ কেজি/হেক্টর, ছিটিয়ে বপন করলে ৮.৫-৯.৫ কেজি/হেক্টর বীজ প্রয়োজন।
সারের মাত্রা (হেক্টর প্রতি) : বিজেআরআই দেশী পাট-৮- ইউরিয়া ২১৭ কেজি, টিএসপি ৭৫ কেজি, এমওপি ১৮০ কেজি এবং জিপসাম ১৬৭ কেজি। শুকনা গোবর সার ব্যবহার করা হলে প্রতি টন শুকনা গোবরের জন্য ১১ কেজি ইউরিয়া, ১০ কেজি টিএসপি এবং ১০ কেজি এমওপি সার নির্ধারিত মাত্রার চেয়ে কম প্রয়োগ করতে হবে। বিজেআরআই দেশী পাট-১০- ইউরিয়া ১৫০ কেজি, টিএসপি ১০ কেজি, এমওপি ৩০ কেজি এবং জিপসাম ২০ কেজি। শুকনা গোবর সার ব্যবহার করা হলে প্রতি টন শুকনা গোবরের জন্য ১১ কেজি ইউরিয়া, ১০ কেজি টিএসপি এবং ১০ কেজি এমওপি সার নির্ধারিত মাত্রার চেয়ে কম প্রয়োগ করতে হবে।
সার প্রয়োগ পদ্ধতি : গোবর সার অবশ্যই বীজ বপনের ২-৩ সপ্তাহ পূর্বে জমিতে প্রয়োগ করতে হবে। জমিতে চাষ ও মই দিয়ে প্রয়োগকৃত গোবর সার মাটির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। বীজ বপনের দিন নির্ধারিত মাত্রার অর্ধেক পরিমাণ ইউরিয়া ১ম কিস্তি হিসেবে এবং সম্পূর্ণ মাত্রার টিএসপি, এমওপি, জিপসাম এবং জিংক সালফেট সার জমিতে শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করে মই দিয়ে মাটির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। নির্ধারিত মাত্রার বাকি অর্ধেক ইউরিয়া সার ২য় কিস্তি হিসেবে গাছের ৪০-৪৫ দিন বয়সের সময় সামান্য শুকনা মাটির সাথে মিশিয়ে জমিতে প্রয়োগ করতে হবে। সার প্রয়োগের সময় জমিতে যেন পর্যাপ্ত রস থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে এবং প্রয়োগকৃত সার যাতে গাছের কচি পাতা ও ডগায় না লাগে সে দিকে  লক্ষ রাখতে হবে।
চারা পাতলাকরণ : চারা পাতলাকরণে অবহেলা করলে গাছের বৃদ্ধি ব্যহত হয়, ফলে ফলন কমে যায়। তাই, বীজ বপনের এক হতে দুই সপ্তাহ পর জমিতে পাট গাছের চারা যদি ঘন থাকে তাহলে প্রাথমিকভাবে চারা পাতলা করে দিতে হবে।
আগাছা দমন : পাট গাছের বয়স যখন ৪০-৪৫ দিন হয় তখন একবার নিড়ানি দিয়ে আগাছা পরিষ্কার করতে হয়। এ সময় সুস্থ সবল গাছ রেখে দুর্বল ও চিকন গাছ জমি থেকে তুলে ফেলতে হবে। (বি. দ্র. : বিজেআরআই দেশী পাট-১০ ও বিজেআরআই দেশী পাট-৮ এর সার প্রয়োগ, চারা পাতলাকরণ, আগাছা দমন পদ্ধতি একই রকম)।
বালাই ব্যবস্থাপনা : বিজেআরআই দেশী পাট-৮- সাধারণত এ জাতে রোগবালাইয়ের আক্রমণ কম হয় এবং এটি মোজাইক রোগ প্রতিরোধী। তবে পাটের জমিতে রোগবালাই দেখা দিলে রোগবালাইয়ের আক্রমণ অনুযায়ী বিজেআরআই-এর সুপারিশ মোতাবেক গাছে ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। বিজেআরআই দেশী পাট-১০- সাধারণত এ জাতে রোগ বালাইয়ের আক্রমণ কম হয় এবং এটি হলুদ মাকড়ের আক্রমণ প্রতিরোধী।
ফসল সংগ্রহের সময় : বিজেআরআই দেশী পাট-৮- গাছের বয়স ১১০-১১৫ দিন হলে এ জাতের গাছ কাটা যায় এবং ফলন ভালো পাওয়া যায়। বিজেআরআই দেশী পাট-১০- গাছের বয়স ১১০ দিন হলে এ জাতের গাছ কাটা যায় এবং ফলন ভালো পাওয়া যায়।
সাম্প্রতিক সময়ে পরিবেশ সচেতনতার কারণে মানুষের মাঝে পরিবেশবান্ধব পাট পণ্যের ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে, বিশ্ব বাজারে পাট পণ্যের চাহিদা ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে। ফলশ্রুতিতে পাটের মূল্যও বেশ বেড়ে গেছে। এরই প্রভাবে আমাদের দেশের পাটচাষি কৃষকরা বিগত কয়েক বছর থেকে পাটের ভালো মূল্য পাচ্ছে এবং কৃষকদের মাঝে পাট চাষের আগ্রহ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। উপকূলীয় এলাকায় লবণাক্ত জমিতে অধিক সংখ্যক প্রদর্শনী প্লট স্থাপন, কৃষক প্রশিক্ষণ ও মাঠ দিবস আয়োজন ইত্যাদির মাধ্যমে লবণাক্তসহিষ্ণু পাটের চাষাবাদ প্রযুক্তি কৃষকদের মাঝে জনপ্রিয় করে তুলতে হবে। তাহলে উপকূলীয় অঞ্চলের অনেক পতিত জমি চাষাবাদের আওতায় আসবে, একফসলি অনেক জমিতে দুই ফসল আবাদ করা সম্ভব হবে। এর ফলে পাটের উৎপাদন বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে এবং      কৃষক অর্থনৈতিকভাবে বেশ লাভবান হবে বলে বিজেআরআই-এর বিজ্ঞানীগণ বিশ^াস করেন।
 
লেখক : ১মহাপরিচালক, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট, ২মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা; পরিকল্পনা, প্রশিক্ষণ ও যোগাযোগ বিভাগ, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট, মানিক মিয়া এভিনিউ, ঢাকা-১২০৭; মোবাইল ফোন নম্বর : ০১৭৪০-৫৫৯১৫৫, ই-মেইল : morshedbjri@gmail.com


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon